ব্রাহ্মণবাড়ীয়া কসবায় সিমান্তে বি এস এফ এর গুলিতে বাংলাদেশী ২ যুবক গুরুতর আহত।
সালমা কুমিল্লা
ব্রাহ্মণবাড়ীয়া কসবা থানার বায়েক ইউনিয়ন ৯নং ওয়ার্ড শ্যামপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে, শ্যামপুর গ্রামের পাশে ভারতীয় সীমান্ত, দুই বাংলাদেশী যুবক ভারতীয় সীমান্তের কাছাকাছি গেলে রাত আনুমানিক ১২,৩০ / ১ টার মধ্যকার সময় বিএস এফ যুবকদেরকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় এতে করে ২ যুবক গুরুতর আহত হয়, আহতদের মধ্যে (১)মোঃ আজাদ মিয়া পিতা মৃত্যুঃ ছায়েব আলী গ্রাম শ্যামপুর (২) মোঃ রবিউল ইসলাম রবি পিতাঃ মৃত্যুঃ হাকিম মিয়া গ্রামঃ শ্যামপুর, দির্ঘদিন দরে ৯ নং ওয়ার্ড এর শ্যামপুর, খাদলা, পুটিয়া, ও বেলতলী বর্ডার দিয়ে চোরা কারবারি ও মাদক কারবাড়িরা গরু, শাড়ীকাপর, চিনি, এ গুলোর আড়ালে ইয়াবা ও গাজা সহ ভিবিন্ন দরনের মাদক এর রমরমা ব্যবসা করে আসছে, বিগত দিনে আওয়ামী দোসর এর সময় কিছু মাদক ব্যবসায়ী আওয়ামী দলের প্রভাব খাটিয়ে অবৈধ মাদক ব্যবসা করে কোটি কোটি টাকার মালিক হয়েছে, আর এদিকে সাধারণ মানুষ আহত ও নিহত হচ্ছে খালি হচ্ছে বহু মায়ের বুক , সীমান্তে বিএস এফ এর গুলিতে তাজা প্রান গুলো ঝরে যাচ্ছে , এলাকায় কিছু মানুষকে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, গত ৭/৮ মাসে ৮/১০ জন নিরিহ মানুষ বিএস এফ এর গুলিতে মারা গিয়েছে, এবং মারাত্মক আহত হয়েছে ২৫/৩০ জন, এদের মধ্যে ময়মনসিংহ ও নেএকোনার মানুষ ও আহত নিহত হয়েছে, তবে এক জন ও মাদক ব্যবসায়ী এ পর্যন্ত গ্রেফতার হয়নি,বর্ডার গার্ডের আশেপাশের লোকজন জানায় বিজিবির কোন ভুমিকা নাই, বিজিবি জিরো পয়েন্টে ডিউটি না করে দুরে বসে থেকে টাকা গুনে, আরো প্রকাশ থাকে যে এলাকাবাসীর কাছ থেকে জানা যায় উল্লেখ যোগ্য কয়েকজন মাদজ ব্যবসায়ীর নাম, এদের মধ্যে রয়েছে নিশ্চিত পুর এর, রিপন মিয়া,
মোঃ রুহুল আমিন শ্যামপুর, মমিনুল ইসলাম সাবেক মেম্বার, শ্যামপুর মেহেদী হাছান, নুরুজ্জামান উরফে ল্যাংরা নুরু, খাদলা, এরা একাধিক মাদক মামলার আসামী,পুটিয়ার মোঃ টিটু মিয়া, মোঃ হান্নান মিয়া, নাজিম খা, মোঃ জিলানী, এসব মাদক ব্যবসায়ী কারনে অনেক সাধারণ মানুষ সীমান্তে মারা যাচ্ছে, বিএস এফ এর গুলিতে, অতচ মাদক ব্যবসায়ীরা দরা ছোয়ার বাহিরে, পুলিশ প্রশাসন ও বিজিবি এক অবস্থা, প্রশাসনকে বললে বলে দেখছি, এদের মধ্যে অনেকেই একাধিক মাদক মামলার আসামী, অনেকেই জামিনে আছে। এই এলাকার সাধারণ মানুষ সাংবাদিকদের জানাই মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য,ও মাদক ব্যবসায়ীদের কে আইনের আওতায় আনা হলে ভারতীয় সীমান্ত হত্যা কমবে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন