কুড়িগ্রাম ২৫- (নাগেশ্বরী ভুরুঙ্গামারী) ১ আসনে মানবতার ফেরিওয়ালা ডা:ইউনুস আলী
মুতাসিম বিল্লাহি তানিম
জেলা প্রতিনিধি কুড়িগ্রাম
বিশিষ্ট কার্ডিওলজিস্ট, বিএনপি পরিবারের আস্তাভাজন, ২৫ কুড়িগ্রাম (নাগেশ্বরী ভুরুঙ্গামারী কচাকাটা) ১ আসনের তরুণ প্রজন্মের আইকন, মাটি ও মানুষের নেতা, জেলা বিএনপি'র অন্যতম সদস্য, ড্যাব নেতা
ডাক্তার মোঃ ইউনুছ আলী স্যারের জনমানুষের জন্য আগামী জাতীয় নির্বাচনে ২৫ কুড়িগ্রাম ১ আসনের অস্তিত্ব রক্ষার জন্য ব্যক্তিগত অনুভূতি :
ডা: ইউনুস আলী স্যার বলেন আমি, এত সহজে নিজেকে এমপি প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা দিতে পারি না, অন্তত আমি।
আমার বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে বলতেছি , রাজনীতিতে নিজেকে বড় করে দেখানোর প্রবণতা আমাদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের একটি অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
কিন্তু আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা ভিন্ন। প্রায় ২৫ বছরের রাজনীতি জীবনে আজও আমি নিজের জন্য বা পদ পদবীর আশায় রাজনীতি করিনি, এবং রাজনীতি করার কারণে আমি বিসিএস বা সরকারি চাকুরী পর্যন্ত করিনি ,আমি এতোটুকু বিশ্বাস করি, আমার দল এবং আমার জনগন এতটুকু উপলব্ধি করে যে, আমি দলের জন্য নিবেদিত প্রাণ,
তবে আমি এতোটুকু বলবো এবং দৃঢ় বিশ্বাস, দলের জন্য এখনো অনেক কিছু দেওয়ার বাকি আছে আমার।
আমার কাছে পরিষ্কার , সাংগঠনিক দক্ষতা যার আছে, তরুণ প্রজন্মকে এবং সাধারণ আমজনতাকে যে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবে, সেই-ই প্রকৃতপক্ষে অগ্রসর হবে, এটাই রাজনীতির স্বাভাবিক নিয়ম।
বিভিন্ন শোভাযাত্রা কিংবা ৫ই আগস্ট ২০২৪ পরবর্তী সময়ে মানুষের সামনে হাত নাড়ানোর মধ্যে আমি রাজনীতির সারবস্তু দেখি না।
তবে এলাকাবাসীর তীব্র আকাঙ্ক্ষা তরুণ প্রজন্মকেই
আগামীর নেতৃত্বে এগিয়ে নিতে চায়, এর কারন হচ্ছে
ফ্যাসিস্টদের আমলে, প্রবীণ লিডার, যাদেরকে আমি কখনো রাজপথে পাই নি, তখন অত্র এলাকার জনগণ আমাকে রাজপথেই পাশেই পেয়েছে।
সংসদে সেই ব্যক্তিকেই যেতে হবে, যে আইন প্রণয়নের ক্ষমতা, যোগ্যতা ও প্রস্তুতি রাখে। তবে রাজপথের ভূমিকা ও সংগ্রামও যে অবিচ্ছেদ্য, সেটি আমি সমানভাবে বিবেচনা করি।
আমার বিশ্বাস, একজন মানুষ তার স্বপ্ন দেখবে বাস্তবতা ও আর্থিক সামর্থ্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে। তাই পত্রিকায় নাম ছাপিয়ে সাময়িকভাবে “এমপি ফিল” নেওয়ার আনন্দ আমার নেই। আমি বরং আমার সাংগঠনিক পরিচয় নিয়েই গর্বিত।
দলের একজন কর্মী হিসেবে নিজেকে ভাবতেই আমি বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি।
আমাকে বেশি উৎসাহিত করে তখনই, যখন শুনি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশে আসবেন, এবং সামনে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে দল এবং দেশের নেতৃত্ব দেবেন।
কারণ আমি জানি,এবং আশাবাদী যদি কখনো দল আমাকে জননেতা হিসেবে বিবেচনা করে ইনশাআল্লাহ, তবেই দলের সমর্থন ও তরুণ প্রজন্ম( Gen Z ) এবং জনগণের আস্থার মাধ্যমেই সংসদে পৌঁছানো সম্ভব হবে।
আমার দলের প্রতি অগাধ বিশ্বাস ও আস্থা আছে। দলের সাফল্যই আমার সাফল্য, দলের শক্তিই আমার শক্তি।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন