সুনামগঞ্জ জেলা হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্টের উদ্যোগে বিএনপির নেতৃবৃন্দকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা।
স্টাফ রিপোর্টার
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদি দল বিএনপির সহযোগী সংগঠন বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্ট সুনামগঞ্জ জেলা শাখার নবগঠিত কমিটির নেতৃবৃন্দরা জেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান।
সোমবার দুপুরে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্ট সুনামগঞ্জ জেলা শাখার নবগঠিত কমিটির আহবায়ক সুনামগঞ্জ-২(দিরাই শাল্লা) আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন প্রত্যাশী বাবু অশোক তালুকদার ও সদস্য সচিব সুনামগঞ্জ সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা এ্যাডভোকেট দিপংঙ্কর বণিক সুজিতের নেতৃত্বে সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা শহরের গ্রান্ড ইন হোটেলে গিয়ে সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির আহবায়ক ও সুনামগঞ্জ-৫(ছাতকও দোয়ারাবাজার) আসনে ধানের শীষের সম্ভাব্য মনোনয়ন প্রত্যাশী কলিম উদ্দিন মিলন ,জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির অন্যতম সদস্য ও সুনামগঞ্জ-৪(সদর ও বিশ^ম্ভরপুর) আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন প্রত্যাশী এ্যাডভোকেট নুরুল ইসলাম নুরুল,বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সুনামগঞ্জ-৩(দক্ষিণ সুনামগঞ্জ ও জগন্নাথপুর) আসনে ধানের শীষের সম্ভাব্য মনোনয়ন প্রত্যাশী কয়সর এম আহমদ,সুনামগঞ্জ-৫ ছাতক ও দোয়ারাবাজার) আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন প্রত্যাশী মিজানুর রহমান চৌধুরী,জেলা বিএনপির স্বাক্ষর কমিটির সদস্য এড. মোঃ আব্দুল হক,জেলা বিএনপির সদস্য মোঃ রেজাউল হক,এড. মল্লিক মঈনুদ্দিন সুহেল,নাদীর আহমদ,মোঃ আনছার উদ্দিনের হাতে ফুলের তোড়া দিয়ে স্বাগতম জানান।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, সুনামগঘঞ্জ জেলা পূজা উদযাপন ফ্রন্টের আহবায়ক অজিত দাস,সদস্য সচিব রাজন তালুকদার,বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্ট সুনামগঞ্জ জেলা শাখার যুগ্ম আহবায়ক শংকর কুমার দাস,নিরঞ্জন দেবনাথ,সুধাংশু শেখর দাস,সাগর সরকার,মানিক লাল দেবনাথ,জেলা পূজা ফ্রন্টের যুগ্ম আহবায়ক বিশ^জিৎ দে,রামকৃষ্ণ তালুকদার সবুজ,রমাকান্ত দাস,সুমন চক্রবর্তী, বিভাশ রঞ্জন চৌধুরী ও গোপেশ দেবনাথ প্রমুখ।
নেতৃবৃন্দরা বলেন,বিএনপি একটি অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক দল। এই দলে সকল ধর্মের মত ও পথের মানুষের জন্য উন্মুক্ত রেখেছেন বিএনপির চেয়ারপার্সন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আগামীদিনের রাস্ট্রনায়ক তারেক রহমান। এই হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্টের যারা নেতৃবৃন্দরা যারা রয়েছেন তারা আগামীতে সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডে কাজ করে যাবেন বলে বিএনপির নেতৃবৃন্দরা আশাবাদ ব্যক্ত করেন। এই দেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘু বলে কেউ নেই। প্রতিটি ধর্মের মাুনষের সমধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য ১৯৭১ সালে সকল ধর্মের মানুষের অংশগ্রহনে মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল এবং ত্রিশলাখ শহীদ ও দু”লাখ মাবোনের ইজ্জতের বিনিময়ে অর্জিত আজকের এই বাংলাদেশ। এই দেশে সকল ধর্মের মানুষ নিরাপদে বসবাস করে তাদের ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান নির্বিঘেœ পালন করবেন বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়।
إرسال تعليق