সন্ধানে বাংলাদেশ সংবাদ

 



আর কতো সাংবাদিক জীবন দিলে ইনসাফ হবে কায়েম। সাংবাদিক হ-ত্যা-র বিচার চাই!


সাংবাদিকদের জীবনের কি কোনও দাম নাই! চরম ঝুঁকিতে আজ বাংলাদেশের বিবেক ।


মুহাম্মদ আরমান হোসেন রাজু।দপ্তর সম্পাদক বাংলাদেশ ইন্ডিপেন্ডেন্ট রিপোর্টার্স কাউন্সিল।  


 সাংবাদিক নেতা ও রাজনীতি বিশ্লেষক, মুহাম্মদ রাওফুল বরাত বাঁধন ঢালী, বলেন যে, সত্য প্রকাশ করলেই এ দেশের রাজনীতিবীদ নামক হায়নাদের টার্গেটে পরিণত হচ্ছেন একের পর এক সংবাদকর্মীরা।

চাঁদাবাজ, সন্ত্রাসী, দখলদার,খুনি, মাফিয়া, মাদক কারবারি ভূমিদস্যুরা যে যেখানে পারছে, এক বছরে গড়ে তুলেছে নিজেদের অপরাধের রাজত্ব।


আর যারা এই অপরাধের বিরুদ্ধে কলম ধরছে, তাদের মুখ চিরতরে বন্ধ করে দিতে মরিয়া হয়ে উঠেছে এ মাফিয়া অপরাধী চক্র!


প্রিয় ভাই আমার সাংবাদিক তুহিনের এই নৃশংসতা বর্বরতার বিরুদ্ধে এখনই যদি সজাগ না হওয়া যায়, প্রতিবাদ না করা হয়, তবে—

 নষ্ট হয়ে যাবে সাংবাদিকতার ভিত্তি। ঢংশো হয়ে যাবে এ জাতীর গনতন্ত ও দেশ।

 বিলীন হবে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা।

ধ্বংস হবে জনগণের অধিকার, ও ন্যায়বিচার।

আদালত প্রাঙ্গণে রাজনৈতিক দলের হস্তক্ষেপ। থানা গুলো জিম্মি, প্রশাসন নিরুপায় হয়ে গেছে এই হত্যা কান্ডই তাঁর বহিঃপ্রকাশ । 

তাই ভয় নয়—এবার রুখে দাঁড়াতে হবে এক বছর পূর্বের ন্যায়!

সাংবাদিক হত্যা বন্ধ করো করতেই হবে ইনসাফ কায়েম করো।

নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করো!

ঐক্য বদ্ধ হও হে প্রিয় জাতির বিবেক গণ।

তদন্ত করো, বিচার করো, শাস্তি দাও—অপরাধীদের।

সাগর রুনি কে তো ওরা তাও গোপনে খুন করেছে,আর এরা জনসম্মুখে খুন করে কিসের বার্তা দিচ্ছে! 

✊ এখনই আওয়াজ তুলুন —

একজন সাংবাদিক কে হ-ত্যা-র মানে, একটি জাতি কে হত্যা করার সামিল, সমাজের কণ্ঠরোধ করা গলা চিপে ধরা,

যদি আগামী ৭২ ঘন্টার ভিতর ভিডিও ফুটেজ এর চিন্হিত মাফিয়া হত্যাকারীদের গ্রেফতার করা না হয় সারা বাংলাদেশের সকল সাংবাদিক দের রাজপথে নেমে আশার জন্য অনুরোধ করা হইলো।

আজ তুহিন সাগর রুনি,রংপুরের মাটি মামুন আর কতো এবার ঐক্য বদ্ধ হয়ে হোক প্রতিবাদ করা হোক প্রতিরোধ।

Post a Comment

أحدث أقدم