ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কসাইদের হাতে
মোঃ আসাদুজ্জামান
ফরিদপুর জেলা প্রতিনিধি
বেড ভাড়া ৩০০ ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হসপিটাল।
তবে ময়লা ফেলার জন্য টুকরিটাও বাহির থেকে কিনতে হবে।
পরীক্ষা নিরিক্ষা যা দিছে, সবই হাসপাতালে হবে কিন্তু বাহির থেকে করে আনলে ভালো হয়, হাসপাতালের মেশিনে ডিস্টার্ব।
একভাই মোঃ আব্দুল্লাহ তার পরিবার নিয়ে ভর্তি, পর্দা রক্ষার্থে এসি কেবিন ভাড়া নিছে। পরে দেখে এসি নষ্ট।
পরিচ্ছন্নতা রক্ষার্থে শিশু ওয়র্ডে খালি পায়ে প্রবেশ করার নিয়ম। কিন্তু ওয়ার্ডের টয়লেটের পরিস্থিতি দেখলে মনেহয় রেইন কোট পরে আসলেই ভালো হতো।
ছোট ডাক্তারের আচরণ রোগীর সাথে গরুর হাটে দরদাম করা কাস্টমার স্বরূপ।
বড় ডাক্তারদের মুখের এক্সপ্রেসনে মনে হয়, তার বউয়ের সাথে পরো*কিয়া করে এইমাত্র তার হাতে ধরা খাইলাম।
কিছুকিছু নার্সদের কথাবার্তায় মনেহয় আমরা হাসপাতালে না, অনেক দূরসম্পর্কের আত্মীয়ের বাড়িতে বেড়াতে আসছি প্রায় এক মাস হলো, এখন তাড়াতাড়ি বিদেয় নিলেই বাঁচি।
ক্লিনারদের ধমক শুনলে মনেহয় তারা সাফ করতে আসেনি, কারে যেন মা*র্ডার করতে আসছে।
শুনছিলেন ফরিদপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সংক্ষিপ্ত বিবরণ , বিস্তারিত নিজে এসে উপভোগ করুন। ধন্যবাদ
إرسال تعليق